অর্থপাচার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৩ জনকে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) তলব করা হয়েছে। ৪ ও ৫ অক্টোবর তাদের জিজ্ঞাবাসাবাদ করবে দুদুকের কমিশন।
কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর ২০২২ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জুলাই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে শ্রমিকদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেয়।
অভিযোগে বলা হয়, ১৯৯৬ খ্রিষ্টাব্দ থেকে গ্রামীণ টেলিকমের অধিকাংশ লেনদেনই সন্দেহজনক। শুধু তাই নয়, আইএলওতে দেওয়া শ্রমিকদের টাকা পাচারের অভিযোগেরও তদন্ত চায় এই সংস্থাটি।
ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিতের অভিযোগ এনে গ্রামীণ টেলিকম ও এর প্রতিষ্ঠাতা নোবেলজয়ী ড. মুহম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে ১১০টি মামলা করেন তারই অধীনস্ত শ্রমিকরা। সম্প্রতি ১৭৬ জন শ্রমিকের পাওনা ৪৭৬ কোটি টাকা পরিশোধ করে আবারও আলোচনায় আসেন ড. ইউনূস। শ্রমিকদের পক্ষ থেকে করা হয় মামলা প্রত্যাহারের আবেদন। এর পরই প্রশ্ন ওঠে, মামলার রফা-দফার প্রক্রিয়া নিয়ে।