গাজায় মানবিক সহায়তা পৌঁছাতে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চায় চীন। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং-ই তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদানের সঙ্গে এক টেলিফোন আলাপে এই মন্তব্য করেন।
খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মধ্যে সংলাপ শুরুরও আহ্বান জানিয়েছে বেইজিং।
ইসরায়েলের নাম উল্লেখ ছাড়াই চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই আত্মরক্ষার চর্চা করা উচিত। বেসামরিক নাগরিকদের হতাহতের বিনিময়ে এটা হওয়া উচিত নয়।’
এদিকে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির আব্দুল্লাহিয়ানের সঙ্গে পৃথক টেলিফোনে কথা বলেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। ওই আলাপে তিনি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিষয়ে চীনের অব্যাহত সমর্থনের কথা পুনর্ব্যক্ত করেন।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বেইজিংকে ‘শান্তির মধ্যস্থতাকারী’ হিসেবে মন্তব্য করেন। ওয়াং-ই বলেন, বেইজিং শান্তি এবং ন্যায়ের পক্ষে অবস্থান নিবে। ফিলিস্তিনি জনগণের জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য চীন তাদেরকে সমর্থন করে। তিনি বলেন, ইসরায়েল-ফিলিস্তিন পরিস্থিতির বর্তমানে রূপের জন্য মৌলিক কারণ হলো- ফিলিস্তিনি জনগণের রাষ্ট্রের অধিকার দীর্ঘদিন দাবিয়ে রাখা হয়েছে।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘যত দ্রুত সম্ভব ঐতিহাসিক এই অবিচারের সমাপ্তি টানতে হবে।