ইউরোপ আমেরিকা এবং অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন দেশের সরিষার তেল খাওয়া ব্যান করে দেয়া হয়েছে অথবা লিমিট করে দেয়া হয়েছে এখন প্রশ্ন হচ্ছে সয়াবিন তেল খাওয়া কতটা স্বাস্থ্যকর হবে?
এই পোস্টে আমরা তিনটা ব্যাপারে জানবো –
১. ইউরোপ আমেরিকায় সরিষার তেল ব্যান করে দিলো এটা আসলে কতটা গবেষণা নির্ভর হল?
২. সয়াবিন তেলের আসলে কি কি লাভ হতেই এই ব্যাপারে গবেষণা কি বলে অনেক সময় আমরা শুনে থাকি সয়াবিন তেল হার্টের জন্য খারাপ অনেকেই বলে থাকেন আসলে এই যে বলে থাকেন এটা আসলে কতটা গবেষণা নির্ভর তথ্য?
৩. খাওয়ার জন্য আসলে কোন তেল সবথেকে ভালো এর মধ্যে ছোট করে একটা ব্যাপার বলে রাখি এই যে আমরা অনেক ধরনের গবেষণার কথা বলি অনেক ধরনের গবেষণা আসলে করা হয় এই সব ধরনের গবেষণা গ্রহণযোগ্যতা কিন্তু একই রকম হয় না এর মধ্যে ছেলের উপর করা হয় সেটা একরকম গ্রহণযোগ্যতা আবার প্রাণী দেহের উপর যেটা করা হয় সেটা গ্রহণযোগ্যতার এক রকম আবার যেটা সরাসরি মানুষের শরীরে পরীক্ষা করা হয় সেটা গ্রহণযোগ্যতা আরেকরকম এখন মানুষের শরীরে পরীক্ষা করার যে সমস্ত গবেষণা.
এগুলোর আবার বিভিন্ন ধরনের আছে যে রকম হতে পারে কোন টেক্সট এডিএস কন্ট্রোল স্টাডি আবার হতে পারে রান্না মাছ কন্ট্রোল ফায়ার এর মধ্যে কোনটা বেশি গ্রহনযোগ্য ধরা হয় কারণ এই গবেষণায় শুরুতেই আসলে কেউই জানতে পারে না যে কাকে ঔষধ দেয়া হচ্ছে আর কাকে পাঠাবো দেয়া হচ্ছে এটার রং লেগে ভাগ করা হয় যারা এই গবেষণার সাথে যুক্ত থাকে এরম কেউ জানেন না আর পেশেন্ট তো জানেনই না তো এখন আসেনি জোর করে দিল কেন করতে থাকে ইঁদুরের উপর গবেষণা দেখা যায় এই সরিষার মধ্যে থাকা ইঁদুরের হার্টের সমস্যা করতে পারে এবং প্রায়
কিন্তু কথা হচ্ছে ইঁদুরের উপরে করা গবেষণার ফলাফল দিয়ে মানুষের শরীরে কি রকম হবে বিষয়টা কিন্তু তারা অনেক ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হতে পারে বিশেষ করে এই ক্ষেত্রে আমরা যে এসিড এর কথা বলছি ইয়াসিন হচ্ছে একটা লঞ্চের ফ্যাটি এসিড এবং ফ্যাটি এসিড বিভিন্ন প্রাণী বিভিন্নভাবে মেটাবলাইজ করতে পারে ইঁদুর হচ্ছে একটা ছোট প্রাণী ওর শরীরে যত দ্রুত বাজেভাবে মেটাবলাইজ হবে মানুষের শরীরে.
এর থেকে আরও অনেক দ্রুত মেটাবলাইজ হতে পারে বা আরো অন্য ভাবে রবেলাইস হতে পারে সে ক্ষেত্রে মানুষের শরীরের সরিষার তেল এর খারাপ প্রভাব পড়ার সময় আসলে অনেক কম হতে পারে আসলে কি রকম হতে পারে সেটা তো আসলে মানুষের শরীরের গবেষণা করলেই বোঝা যাবে তো মানুষের শরীরে সরিষার তেলের প্রভাব সম্পর্কিত কি গবেষণা হল মানুষ এরকম একটা গল্প শোনাতে 137 জন মানুষের ওপর এ গবেষণা করা হয় যারা প্রতি মাসে এক লিটারের বেশি পরিমাণে সরিষার তেল খেয়েছেন তাদের পরবর্তীতে হার্টের সমস্যা হয় কিন্তু এখানে সমস্যা হচ্ছে যে প্রথমত হল স্যাম্পল সাইজ মাত্র 160 সম্পর্কে গবেষণা তারপর হচ্ছে এর থেকে বেশি বড় ফ্যাক্ট হল এই গবেষণায় যে সমস্ত লাইফস্টাইল আসলেই হার্টের রোগ কে প্রভাবিত করতে পারে ওই লাইফ স্টাইল গুলো দিয়ে এই গবেষণার ফলাফল টা এডজাস্ট করা হয় নাই যে রকম ধরেন ধূমপান যদি হার্টের সমস্যা করতে পারে তো এই যে তারা গবেষণার ফলাফল পেল এই ফলাফলে আসলে ধূমপানের প্রভাব কতখানি ছিল.
সেটা বাদ দিয়ে যদি দেখে তাহলে সেটার গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে তাইনা তো তারা আসলে ধূমপানের জন্য কতখানি প্রভাব পড়তে সেবা সারাদিন কাজকর্ম না করে শুয়ে বসে কাটালে কতটুকু সেটার প্রভাব এই ফলাফলে পড়ছে সেগুলো কে বাদ দেয়া হয়নি ফলে এই গবেষণার গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি না যার ফলে দেখা যাচ্ছে যে সমস্ত গানগুলো মানুষের উপর করা হয়েছে সেগুলো সবই মোটামুটি দুর্বল এখন কথা হচ্ছে একটা ভদ্র পূর্ণ যখন ব্যান করে দেয়া হবে বা লিমিট করে দেয়া হবে সেটা অবশ্য একটা শক্ত গবেষণার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে করা উচিত এরকম অনেক ভালো মত ডিজাইন করা কিছু রান্না মাছ কন্ট্রোল গবেষণা যদি তারা করত এবং সেখান থেকে কিরকম ফলাফল পেতে পারে যে রকম পাওয়া গেছে সেই ফলাফলের উপর ভিত্তি করে যদি এই সরিষার তেল ব্যান করা হতো তাহলে হচ্ছে এটা অনেক বেশি গ্রহনযোগ্য তো মানুষের কাছে এখন আসেন সয়াবিন তেলের কি অবস্থা আমরা আসলে অনেক জায়গায় থাকি সোয়াবিন তেল হার্টের জন্য খুবই খারাপ এবং এরা হার্টের বিভিন্ন ভাবে ক্ষতি করতে পারে তো আমি যখন গবেষণা ঘাঁটছিলাম যে সমস্ত গবেষণা আমি খুজে পেলাম সেখানে রাখা গেল সয়াবিন তেলের ওপর আসলে মানুষের শরীরের বেশ কিছু গবেষণা করা হয়েছে.
এরমধ্যে আমি অনেকগুলো আরসিটি মানের হ্যান্ডওয়াশ কন্ট্রোল প্রাণ খুঁজে পেয়েছি মানে যেটা হচ্ছে মানুষের উপর করা গবেষণার মধ্যেও আসলে সব থেকে বেশি গ্রহনযোগ্য সবথেকে গ্রহণযোগ্য যেই গবেষণাগুলো সেগুলোর মধ্যে একটা কোশ্চেন আছে অনেকগুলো গবেষণা করা হয়েছে এগুলো সম্পর্কে বলছেন এ কারণে ওই গবেষণাগুলোতে সয়াবিন তেলের পাম্পের করা হয়েছে অথবা তার সাথে বাটার বাপ আমল থেকে সোয়াবিন তেল তো ভালো হওয়া টাই মনে হয় স্বাভাবিক যদি হয়তো ওদের কাছে বিষয়টি প্রমাণ করে দেখার ব্যাপার ছিল তা হতে পারে বাট আমি মালয়েশিয়া এবং ব্রাজিলের দুইটা কবে শোনাবে একটা হচ্ছে মালয়েশিয়াতে করা হয় আর একটা হল ব্রাজিলে করা হয় এই দুই গবেষণাতে তারা সয়াবিন তেলের আসলে আমাদের উপর কি প্রভাব সেটা সোয়াবিন তেল খাওয়ার শুরুর আগের সাথে কম্পেয়ার করা মানে লাইনের সাথে কম্পেয়ার করা মানে হচ্ছে সোয়াবিন তেল খাওয়ার আগে তাদের কন্ডিশন কি ছিল এবং কবে তেল খাওয়ার পরে তাদের কি কন্ডিশন হলো এই কম্পারিজন করা তো চলেন আমরা গবেষণা সম্পর্কে.
তুমি বলে নিচ্ছি মালয়েশিয়া থেকে ঘোষণা করা হয় এখানে চার সপ্তাহ ফলোআপ করা হয় এবং ব্রাজিলের যে গবেষণা করা হয় সেটা বারশত ফলো করা হয় মানে হচ্ছে 12 সপ্তাহের খাওয়ার পরে কি ঘটনা ঘটলো সেটা দেখা হয় প্রথমে তারা দেখল যে সয়াবিন তেল আসলে আমাদের যে শরীর খারাপ কোলেস্টেরল সেই টাকা কি বাড়িয়ে দিতে পারে কিনা তো ফলাফলে দেখা গেল এলডিএলের পরিমাণ উল্টো আরো কমে গেছে সয়াবিন তেল খাওয়ার ফলে এটা হচ্ছে মালয়েশিয়ার ব্রাজিলের স্টাডিতে এলডিএলের পরিমাণ কমে নাই কিন্তু ঘটনা হচ্ছে এখানে আপনার হয়ত জেনে থাকবেন খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএল কোলেস্টেরল হচ্ছে html5 এর রেশিও মানে আপনার যদি ধরেন পৃষ্ঠা বা 50 টা খারাপ কোলেস্টেরল থাকে আর আপনার যদি 100 টা ভালো কোলেস্টেরল থাকে ওদেরকে কিন্তু খারাপ গুলোকে কিন্তু ভালো গুলা সবাই ফেলতে পারবে মানে ভালো গুলা থাকার কারণে খারাপ বলে কিন্তু আপনাকে অত বেশি ক্ষতি করতে পারবে না এই কারণে.
খারাপ কোলেস্টেরলের ভালো কোলেস্টেরলের ভিডিওটা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্যাপার এই যে ব্রাজিলের গবেষণায় খারাপ কোলেস্টেরলের খাওয়ার ফলে আসলে তিনি বেশি বাড়ে নাই এইটা যদি সারা দিনের বেশি হতো তাহলে এটাকে হার্টের রোগীর জন্য খারাপ বলে বলা যেত বা এটাকে ওইভাবে ধারণা করা যেত এটা ওরা ভালোমতো মেনশন করে দিয়েছে এটাকে আমাদেরও খারাপ বলা যাবে না তো তার মানে হচ্ছে আমরা খুব শক্ত প্রমাণ থেকে দেখলাম যে হার্টের রোগের উপরে সয়াবিন তেলের সেরকম কোনো প্রভাব নেই সেখানে আরেকটা ব্যাপার বলে রাখি আমি কিছুদিন আগে তেল এর ব্যাপারে একটা পোস্ট করেছিলাম সেখানে 21 জন এরকম কমেন্ট করেছেন যে তারা আগের সোয়াবিন তারিখের পরে কোন একটা সময় তারা সয়াবিন থেকে সরিষা খাওয়া যখন শুরু করে তখন তাদের গ্যাস্টিকের প্রবলেম চলে যায় সাইন্টিফিক এইটা আমার কাছে অসম্ভব বলে মনে হয় না তার কারণ হলো তেলের যে কারণে আপনার গ্যাস্ট্রিকের প্রবলেম বাবু জ্বালাপোড়া এই সমস্ত ঘটনা ঘটতে পারে সেই ক্ষেত্রে.
ওড়িশা আর সোয়াবিনের কোন ফ্রেন্ডস নেই এই ক্ষেত্রে সয়াবিন যা করতে পারবে সরিষা ও তাই করতে পারবে আপনি যদি আপনার জীবনের কোন কিছু পরিবর্তন না করে মানে লাইফ স্টাইল পরিবর্তন না করে শুধুমাত্র সয়াবিন থেকে সরিষা শুরু করেন অথবা সরিষা থেকে সোয়াবিন শুরু করেন সেক্ষেত্রে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার কোনো পরিবর্তন হওয়া সাইন্টিফিক রসগোল্লা এরকম যদি হয়ে থাকে আপনি যখন থেকে সরিষা খাওয়া শুরু করলেন তখন থেকে আপনি আপনার জীবন আরো অনেক কিছু পরিবর্তন করলেন যে রকম হচ্ছে আপনি খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলেন অথবা আপনি হচ্ছে রাতে রাত না জেগে দ্রুত ঘুমিয়ে গেলেন আপনি সময়মতো খেলেন প্রত্যেকদিন একটা নির্দিষ্ট সময়ে খেলেন তারপরে হচ্ছে অনেক বেশি পরিমাণে পেট ভরে খেলেন না তারপরে আপনার দুশ্চিন্তা বা স্ট্রেস এগুলো কমে গেল এইগুলাও যদি আপনি সেই সময় থেকে শুরু করে থাকেন এবং তার সাথে সাথে সয়াবিন থেকে সরিষা শুরু করে থাকেন আপনার কাছে এরকম মনে হতে পারে দেশ সরিষার কারণে আপনার গ্যাস্ট্রিক চলে গেছে আসলে এটা আরো অন্যান্য প্রভাবকের কারণে হওয়ার কথা এক্ষেত্রে একটা ব্যাপার হচ্ছে মানুষের বিশ্বাস অন্য লেভেলের একটা জিনিস.
সাইন্স বিশ্বাস এর বিপক্ষে যায় অনেকে এটাকে পছন্দ করেন না কিন্তু সাইন্টিস্ট রাউজানের বিশ্বাসের অনেক বেশি ভালো আছে কারণ অনেক সময় দেখা যায় অনেক মেডিসিনের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালে যাদেরকে ঔষধ না দিয়ে পানি দেয়া হয় ওরা তা জানেনা কেউ তো জানেনা যে কেউ 754 কে পানি পাচ্ছে এটা ব্র্যান্ডের থাকে তাদেরকে দেয়া হয় তাদের মধ্যে একজনের অসুখ ভালো হয়ে যায় কারণ ওরা মনে করে ওদেরকে ঔষধ দেয়া হয়েছে এটা কিন্তু বিশ্বাসের কারণে ঘটে তো আপনি যদি মনে করেন আপনি একটা স্পেসিফিক তেল খেয়ে ভালো আছেন সেটা সরিষা হোক বা সয়াবিন হোক বা যে কোন তেল হোক আপনি ওইটাই কেন এটাকে আপনি ভালো থাকেন গ্যাস্ট্রিক সম্পর্কিত সমস্যার জন্য কোন তেল আসলে সব থেকে ভালো সে প্রশ্ন যদি করেন তাহলে সাইন্টিফিক অলিভ অয়েল কোকোনাট অয়েল এর নাম আসতে পারে এখন কথা হচ্ছে তুলনামূলক স্বাস্থ্যের জন্য সবথেকে ভালো কোন তেল এখানে আমি দুইটা উত্তর জানি আপনারা সবাই হয়তো একটা উত্তর জানেন সেটা হচ্ছে অলিভ অয়েল অলিভ অয়েল ভারতের অবশ্যই অলিভ অয়েলের কথায় আগে বলছি অলিভ ওয়েলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে ভিটামিন থাকে অনেক গবেষণায় দেখা গেছে অলিভ অয়েল.
সিন্দ্রমে অফ করতে পারে হার্টের রোগের জন্য হেল্প করতে পারে ইনফর্মেশন কমাতে পারে টাইপ টু ডায়াবেটিস যাদের আছে তাদের গ্লুকোজের কন্ট্রোল কে ভালো করতে পারে যাদের ওবিসিটি আছে মানে একটু মোটাসোটা আছেন যারা তাদের যদি আপনার মত কমাতে চান সেক্ষেত্রে হচ্ছে অন্য তেল থেকে অলিভ অয়েল আপনাকে মোটা কমাতেও সাহায্য করবে আর একটা ব্যাপার হচ্ছে সম্ভবত এরকমটা আমরা অনেকেই শুনে থাকে যে অলিভ অয়েল হচ্ছে শুধু সালাদের খাওয়ার জন্য রান্না করার জন্য না কিন্তু অনেক জায়গাতেই আসলে অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করা হয় এখন আমরা আসলে যে রান্না গুলি করে আমাদের দেশে বেশিরভাগ ই দেখা যায় আমরা অনেক হাইট এর আনা করে অলিভ অয়েলের স্মোকিং পয়েন্ট হল 176 ডিগ্রি সেলসিয়াস তো আপনি যদি 176 ডিগ্রি সেলসিয়াসের কমে রান্না করেন তাহলে আপনি অলিভ অয়েল দিয়ে রান্না করতে পারবেন আর একটা তুলনামূলক ভালো তিলের তেল অলিভ অয়েলের দাম একটু বেশি সো আমাদের মধ্যে আসলে আমরা অনেকেই আছি যারা হচ্ছে অলিভ অয়েল খাওয়ার মত সামর্থ্য নেই তাদের জন্য তিলের তেল হতে পারে সেকেন্ড চয়েস অনেক গবেষণায় দেখা গেছে.